দূরদর্শী পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার বিষয়টিকে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের কেন্দ্রবিন্দুতে স্থাপন করার কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৫ সালে জাতিসংঘের সর্বোচ্চ পরিবেশ বিষয়ক পুরস্কার ‘চ্যাম্পিয়ন অব দ্যা আর্থ’-এ ভূষিত হন, যা পরিবেশ রক্ষায় রাজনৈতিক দূরদর্শিতার এক অনন্য উদাহরণ।
ইন্টারেক্টিভ এই প্যানেল আলোচনার মূল প্রতিপাদ্য ছিল, ‘ধরিত্রী রক্ষার দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে শিক্ষা ও জলবায়ু পরিবর্তন রোধ বিষয়ক কর্মসূচি বাস্তবায়ন’।
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে সবচেয়ে বেশি প্রতিবেশগত হুমকির মুখে থাকা দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ একটি উল্লেখ করে স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, এক ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড বৈশ্বিক তাপমাত্রা এবং সমুদ্রের উচ্চতা আরও বাড়লে বাংলাদেশের অধিকাংশ অঞ্চল সমুদ্রের পানিতে নিমজ্জিত হবে, যা এই শতাব্দীর শেষে প্রায় ৪০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষকে বাস্তুচ্যুত করতে পারে।
‘টেকসই উন্নয়ন হচ্ছে একমাত্র এজেন্ডা যার বাস্তবায়নে জলবায়ু পরিবর্তনের এই হুমকি মোকাবেলা করা যেতে পারে’ মর্মে উল্লেখ করে এই স্থায়ী প্রতিনিধি সকলের মঙ্গলার্থে প্রকৃতির সঙ্গে মানবজাতির বহুমুখী ও সংবেদনশীল সম্পর্ককে মর্যাদা দিয়ে ধরিত্রী রক্ষায় এগিয়ে আসার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস